৩৫ রানে ৫ উইকেট হারানো বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত তুলতে পেরেছে ২২৮ রান। যার পুরোটা অবদানই হৃদয় ও জাকেরের। এই দুজনের জুটিতে এসেছে রেকর্ড ১৫৪ রান। জাকের ৬৮ রানে আউট হয়ে ফিরলেও সেঞ্চুরি পান হৃদয়। শেষ পর্যন্ত ইনিংসের শেষ ওভারে হৃদয় আউট হন ১১৮ বলে ১০০ রান করে।
দলের তৃতীয় সর্বোচ্চ রান এসেছে তানজিদের ব্যাট থেকে। তিনি করেছেন ২৫ রান। ভারতের দুই পেসার নিয়েছেন ৮ উইকেট। শামির ৫ উইকেটের সঙ্গে হর্ষিত উইকেট নিয়েছেন ৩টি। বাকি ২টি নিয়েছেন বাঁহাতি স্পিনার অক্ষর।
শামির বলটি ডিপ পয়েন্টে ঠেলে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে কোনোভাবে অন্য প্রান্তে পৌছাঁলেন হৃদয়। তাতেই মিলেছে তিন অঙ্কের দেখা, যা ওয়ানডে ক্যারিয়ারে হৃদয়ের প্রথম। সেঞ্চুরি করতে হৃদয়ের লেগেছে ১১৪ বল।
শামির করা ইনিংসের ৪৯তম ওভারে ফিরেছেন তাসকিনও। যা ম্যাচে ছিল শামির পঞ্চম উইকেট।
০ রানে শামির বলে বোল্ড হয়েছেন তানজিম। উইকেটে এসেছেন তাসকিন আহমেদ। অন্যদিকে ৯১ রানে ব্যাটিং করছেন হৃদয়।
সেঞ্চুরি পাবেন কি না সেটিই এখন প্রশ্ন। একে তো অন্য প্রান্তে ব্যাটসম্যান নেই, নিজেও লড়ছেন আবার চোটের সঙ্গে।
বাংলাদেশ ৪৬ ওভারে ২১৪/৭
হর্ষিত রানার বলে আপার কাট খেলতে গিয়ে থার্ড ম্যানে হার্দিক পান্ডিয়ার হাতে ক্যাচ দিয়েছেন রিশাদ।